সালাহ উদ্দিন মাহমুদঃ
সত্যধর্মের প্রচারক কবিরতœ মহাত্মা গুরুনাথ সেন গুপ্ত স্মরণে সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের উদ্যোগে মাদারীপুরের কালকিনি অঞ্চলের নিভৃত পল্লী ঝুরগাঁও গ্রামে তিনদিনব্যাপী বসন্ত উৎসব পালিত হয়। প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি সকাল থেকে ৩০ জানুয়ারি গভীর রাত পর্যন্ত ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে একেক বছর একেক স্থানে এ উৎসব পালিত হয়।
সন্ধ্যা নাগাদ উৎসবস্থলে পৌঁছে আমি হতবাক। সহস্র লোকের আনাগোনা। ভক্তরা মন্ডপের সামনে তাবুতে বসে আরাধনা করছেন। মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়। এরই ফাঁকে কথা হয় কয়েকজন ভক্তের সাথে। তারা সত্য ধর্মাবলম্বী। যুগ যুগ সাধনা করে মহাত্মা গুরুনাথ সত্য ধর্মকে আবিস্কার করেছিলেন। তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে প্রতিবছর এ দিনে পালিত হয় এ উৎসব। আয়োজন করেন সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি। একেক বছর একেক স্থানে পালিত হয়। এ বছর স্থান নির্ধারণ করা হয় কালকিনি। এ উৎসবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে-‘সৃষ্টিস্থীতিলয় কর্তা সর্ব শক্তিমান মঙ্গলময় জগদীশ্বরের উপাসনা।’
উৎসবের তিনদিন স্রষ্টার গুণকীর্তণ, মহাত্মা গুরুনাথ রচিত ধর্মগ্রন্থ পাঠ ও আলোচনা, সকল দেহত্যাগী আত্মার জন্য প্রার্থনা করা। সবশেষে সমাপনী রাতে কবিরতœ মহাত্মা গুরুনাথের পাদপদ্মে অর্চনার মধ্য দিয়ে উৎসবের সমাপ্তী ঘোষণা করা হয়। উৎসবে বিভিন্ন জেলা থেকে মহাত্মা গুরুনাথের অগণিত ভক্ত অংশগ্রহণ করেন।
এ বছর সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে উৎসবকে অলংকৃত করতে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক হারান চন্দ্র দাস, হবিগঞ্জ জেলার সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মলয় চৌধুরী, নেপালে কর্মরত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ নীহার রঞ্জন বিশ্বাস ও গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দর্শন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক তন্ময় কুমার সরকার।
উৎসবে মোট ৮টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন তিন ঘন্টা সময় নিয়ে তিনটি করে অধিবেশন হয়। পরিবেশিত হয় ধর্মীয় সংগীত। সংগীতের মূর্ছনায় কলুষিত অন্তর পরিশুদ্ধ হয়। সত্যধর্মের জয় কামনা করে বিদায় নিতে হয় আগত ভক্তদের। তখন সৃষ্টি হয় একটি ভ্রাতৃত্বময় পরিবেশের। যে দৃশ্য আজীবন প্রত্যাশা করেন সবাই।
সত্যধর্মের প্রচারক কবিরতœ মহাত্মা গুরুনাথ সেন গুপ্ত স্মরণে সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের উদ্যোগে মাদারীপুরের কালকিনি অঞ্চলের নিভৃত পল্লী ঝুরগাঁও গ্রামে তিনদিনব্যাপী বসন্ত উৎসব পালিত হয়। প্রতিবছর ২৮ জানুয়ারি সকাল থেকে ৩০ জানুয়ারি গভীর রাত পর্যন্ত ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে একেক বছর একেক স্থানে এ উৎসব পালিত হয়।
সন্ধ্যা নাগাদ উৎসবস্থলে পৌঁছে আমি হতবাক। সহস্র লোকের আনাগোনা। ভক্তরা মন্ডপের সামনে তাবুতে বসে আরাধনা করছেন। মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়। এরই ফাঁকে কথা হয় কয়েকজন ভক্তের সাথে। তারা সত্য ধর্মাবলম্বী। যুগ যুগ সাধনা করে মহাত্মা গুরুনাথ সত্য ধর্মকে আবিস্কার করেছিলেন। তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে প্রতিবছর এ দিনে পালিত হয় এ উৎসব। আয়োজন করেন সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি। একেক বছর একেক স্থানে পালিত হয়। এ বছর স্থান নির্ধারণ করা হয় কালকিনি। এ উৎসবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে-‘সৃষ্টিস্থীতিলয় কর্তা সর্ব শক্তিমান মঙ্গলময় জগদীশ্বরের উপাসনা।’
উৎসবের তিনদিন স্রষ্টার গুণকীর্তণ, মহাত্মা গুরুনাথ রচিত ধর্মগ্রন্থ পাঠ ও আলোচনা, সকল দেহত্যাগী আত্মার জন্য প্রার্থনা করা। সবশেষে সমাপনী রাতে কবিরতœ মহাত্মা গুরুনাথের পাদপদ্মে অর্চনার মধ্য দিয়ে উৎসবের সমাপ্তী ঘোষণা করা হয়। উৎসবে বিভিন্ন জেলা থেকে মহাত্মা গুরুনাথের অগণিত ভক্ত অংশগ্রহণ করেন।
এ বছর সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে উৎসবকে অলংকৃত করতে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সত্যধর্ম মহামন্ডল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক হারান চন্দ্র দাস, হবিগঞ্জ জেলার সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মলয় চৌধুরী, নেপালে কর্মরত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ নীহার রঞ্জন বিশ্বাস ও গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দর্শন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক তন্ময় কুমার সরকার।
উৎসবে মোট ৮টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন তিন ঘন্টা সময় নিয়ে তিনটি করে অধিবেশন হয়। পরিবেশিত হয় ধর্মীয় সংগীত। সংগীতের মূর্ছনায় কলুষিত অন্তর পরিশুদ্ধ হয়। সত্যধর্মের জয় কামনা করে বিদায় নিতে হয় আগত ভক্তদের। তখন সৃষ্টি হয় একটি ভ্রাতৃত্বময় পরিবেশের। যে দৃশ্য আজীবন প্রত্যাশা করেন সবাই।