মারজিয়া নিশি :
“বন্ধু, আজকে বিদায়! দেখেছ উঠল যে হাওয়া ঝড়ো, ঠিকানা রইল, এবার মুক্ত স্বদেশেই দেখা করো ॥”-এ আহ্বান জানিয়ে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্য ১৯৪৭ সালের ১৩ই মে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ২১ বছর বয়সে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্য ১৯২৬ সালরে ১৬ই আগষ্ট কোলকাতার ৪২ মহীম হালদার স্ট্রিটের মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম নবারুন ভট্টাচার্য্য। মাতার নাম সুনীতি দেবী। কবির পুর্ব পুরুষরা এদেশের গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বসবাস করতেন। কবির জন্মের পূর্বেই তাঁর পূর্ব পূরুষরা এ দেশ থেকে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন ধরে কবির পৈতৃক ভিটায় কোন প্রকার আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই তার জন্ম ও মৃর্ত্যুবার্ষিকী পালিত হতো। গত বছর থেকে সুকান্ত স্মৃতি সংসদ, উদীচী ও সুকান্ত সেবা সংঘের পক্ষ থেকে ব্যাপক আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে কবির মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
কবির পূর্ব পুরুষরা এদেশ থেকে চলে যাবার পর তার পৈত্রিক ভিটা ভূমিদস্যুরা দখল করে নেয়। দীর্ঘদিন দখল থাকার পর ২০০৫ সালে কবির পৈত্রিক ভিটাটি দখলমুক্ত করা হয়। কবির স্মৃতি ধরে রাখার জন্য তার পৈত্রিক ভিটায় সরকারিভাবে একটি অডিটোরিয়াম এবং একটি লাইব্রেরী গড়ে তোলা হয়।
বাংলা বিশ দশকের সূচনাতে ঔপনিবেশিক বৃিটশ শাসনের বিরুদ্ধে গণজাগরণ শুরু হয়। এই গণজাগরণের উত্তাপ ও কমিউনিস্ট আন্দোলনের মধ্যে থেকে কবি হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন সুকান্ত ভট্টাচার্য্য। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, হিন্দু-মুসলমান বিরোধ, রুশ বিপ্লব সুকান্তের চেতনাকে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছিল। ঘুম নেই, ছাড়পত্র, পূর্বাভাস কবির উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ।
“বন্ধু, আজকে বিদায়! দেখেছ উঠল যে হাওয়া ঝড়ো, ঠিকানা রইল, এবার মুক্ত স্বদেশেই দেখা করো ॥”-এ আহ্বান জানিয়ে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্য ১৯৪৭ সালের ১৩ই মে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ২১ বছর বয়সে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্য ১৯২৬ সালরে ১৬ই আগষ্ট কোলকাতার ৪২ মহীম হালদার স্ট্রিটের মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম নবারুন ভট্টাচার্য্য। মাতার নাম সুনীতি দেবী। কবির পুর্ব পুরুষরা এদেশের গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বসবাস করতেন। কবির জন্মের পূর্বেই তাঁর পূর্ব পূরুষরা এ দেশ থেকে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন ধরে কবির পৈতৃক ভিটায় কোন প্রকার আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই তার জন্ম ও মৃর্ত্যুবার্ষিকী পালিত হতো। গত বছর থেকে সুকান্ত স্মৃতি সংসদ, উদীচী ও সুকান্ত সেবা সংঘের পক্ষ থেকে ব্যাপক আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে কবির মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
কবির পূর্ব পুরুষরা এদেশ থেকে চলে যাবার পর তার পৈত্রিক ভিটা ভূমিদস্যুরা দখল করে নেয়। দীর্ঘদিন দখল থাকার পর ২০০৫ সালে কবির পৈত্রিক ভিটাটি দখলমুক্ত করা হয়। কবির স্মৃতি ধরে রাখার জন্য তার পৈত্রিক ভিটায় সরকারিভাবে একটি অডিটোরিয়াম এবং একটি লাইব্রেরী গড়ে তোলা হয়।
বাংলা বিশ দশকের সূচনাতে ঔপনিবেশিক বৃিটশ শাসনের বিরুদ্ধে গণজাগরণ শুরু হয়। এই গণজাগরণের উত্তাপ ও কমিউনিস্ট আন্দোলনের মধ্যে থেকে কবি হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন সুকান্ত ভট্টাচার্য্য। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, হিন্দু-মুসলমান বিরোধ, রুশ বিপ্লব সুকান্তের চেতনাকে গভীরভাবে নাড়া দিয়েছিল। ঘুম নেই, ছাড়পত্র, পূর্বাভাস কবির উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন