সালাহ উদ্দিন মাহমুদ:
‘জনগণের দোরগোড়ায় সেবা’-স্লোগানকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পরিচালিত একসেস টু ইনফরমেশনের(এ টু আই) আওতাধীন ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের পুরস্কৃত করা হয়। সম্প্রতি মাদারীপুরের জেলা প্রশাসন আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার সমাপনী দিনে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্রের উম্মে কুলসুম সেরা উদ্যোক্তা (মহিলা) হিসাবে পুরস্কার, ক্রেস্ট ও সনদপত্র লাভ করেন।
মাদারীপুর জেলার চারটি উপজেলার অন্তর্গত ৬১টি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। তথ্যসেবা প্রদানে বিশেষ অবদান রাখায় উম্মে কুলসুম সেরা ইউ আই এস সি উদ্যোক্তা(মহিলা) হিসাবে এ পুরস্কার লাভ করেন। কুলসুম দিনমজুর বাবা মতিউর রহমান ও গৃহিনী মা কমলা বেগমের তৃতীয় সন্তান। প্রায় একবছর আগে সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদে উদ্যোক্তা হিসাবে কাজ শুরু করেন। তিনি কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের বিএ শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। লেখাপড়ার পাশাপাশি এ কাজ করে তিনি সাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করছেন এবং জনগণের মাঝে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি জন্মনিবন্ধন, স্কাইপির মাধ্যমে যোগাযোগ, ই-মেইল ব্যবহার, অনলাইনে ভর্তি ও ইউনিয়ন ওয়েব পোর্টালসহ ইন্টারনেট সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করে থাকেন। তার এ সেবায় উপকৃত হচ্ছে এলাকার জনগণ।
উম্মে কুলসুম জানান, এখানে কাজ করে মাসে ৬-৭ হাজার টাকা আয় হয়। মাসিক খরচ বাদে ৩ হাজার টাকার মতো লাভ হয়। পড়াশুনার পাশাপাশি কাজটি করতে পেরে আমিও লাভবান হচ্ছি। স্বপ্ন আছে ভালো কিছু করার। ইন্টারনেট নিয়ে অনেক বড় কাজও করার ইচ্ছা আছে।
সাহেবরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুল আহসান সেলিম জানান, কুলসুম পরিশ্রমি মেয়ে। আমি ওকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছি। ভালো কিছু করতে চাইলে আরো সহযোগিতা করবো।
‘জনগণের দোরগোড়ায় সেবা’-স্লোগানকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পরিচালিত একসেস টু ইনফরমেশনের(এ টু আই) আওতাধীন ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তাদের পুরস্কৃত করা হয়। সম্প্রতি মাদারীপুরের জেলা প্রশাসন আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার সমাপনী দিনে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবছর মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্রের উম্মে কুলসুম সেরা উদ্যোক্তা (মহিলা) হিসাবে পুরস্কার, ক্রেস্ট ও সনদপত্র লাভ করেন।
মাদারীপুর জেলার চারটি উপজেলার অন্তর্গত ৬১টি ইউনিয়ন পরিষদে তথ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। তথ্যসেবা প্রদানে বিশেষ অবদান রাখায় উম্মে কুলসুম সেরা ইউ আই এস সি উদ্যোক্তা(মহিলা) হিসাবে এ পুরস্কার লাভ করেন। কুলসুম দিনমজুর বাবা মতিউর রহমান ও গৃহিনী মা কমলা বেগমের তৃতীয় সন্তান। প্রায় একবছর আগে সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদে উদ্যোক্তা হিসাবে কাজ শুরু করেন। তিনি কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজের বিএ শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। লেখাপড়ার পাশাপাশি এ কাজ করে তিনি সাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করছেন এবং জনগণের মাঝে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি জন্মনিবন্ধন, স্কাইপির মাধ্যমে যোগাযোগ, ই-মেইল ব্যবহার, অনলাইনে ভর্তি ও ইউনিয়ন ওয়েব পোর্টালসহ ইন্টারনেট সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করে থাকেন। তার এ সেবায় উপকৃত হচ্ছে এলাকার জনগণ।
উম্মে কুলসুম জানান, এখানে কাজ করে মাসে ৬-৭ হাজার টাকা আয় হয়। মাসিক খরচ বাদে ৩ হাজার টাকার মতো লাভ হয়। পড়াশুনার পাশাপাশি কাজটি করতে পেরে আমিও লাভবান হচ্ছি। স্বপ্ন আছে ভালো কিছু করার। ইন্টারনেট নিয়ে অনেক বড় কাজও করার ইচ্ছা আছে।
সাহেবরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুল আহসান সেলিম জানান, কুলসুম পরিশ্রমি মেয়ে। আমি ওকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছি। ভালো কিছু করতে চাইলে আরো সহযোগিতা করবো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন