রোহিনী কান্ত রায়
কল্পপ্রিয় একটি প্রাণী কবি,
ঘরে বসে বসে কি অবলিলায় দুনিয়া চষে বেড়ায়
তুমুল সাওয়ারী হয়ে আলোকিত সব শব্দ ডানায়
সীমার প্রাচীর দেখেনি কোনদিন তার অবারিত পদরেখায়।
কল্পাশ্রয়ী জীব কবি
যতটুকু না দেখেছে নিজে
তারি সহস্রগুণ বেশি দেখিয়েছে পরম বিশ্বস্ততায়
চেতনার অনুভবে তার মুগ্ধ ভক্তকে।
দেখ, দেখ কি সহজে যুক্তিতর্কের জাল কেটে, কার্যকারণ
সম্পর্ককে ভীষণ ডিঙিয়ে এখনো ( বিজ্ঞানমনস্ক যুগ) বিশ্বসের
বীজ বুনে চলে মানুষের পাথর মনে- ইনিয়ে বিনিয়ে বলা কথায়
নিজে যা কোনদিন দেখেনি তাই লেখে
অথবা লিখেও নিজেই বোঝেনি কোনদিন তার মানে-
তবুও কৌতুহল বাড়ে মানুষের তার প্রতি
তবুও কংক্রিট ভেঙে বিশ্বাসের ঢল নামে অতি, তার প্রতি
কি অদ্ভুত ঈশ্বর অনুমোদিত এক জীব
‘‘ কবি যা রচে তাই সত্য
ঘটে যা তার সব সত্য নয়।”
কবির মুখে স্বীয় স্তুতি শোনার জন্য স্বর্গের দেবতা সব
উন্মুখ হয়ে আছে, দেবতা জানে তার মানে
অমৃত পান করে দেবতা যে টুকু অমরত্ব পেয়েছে
তারি চেয়ে বেশি অমরত্ব লভেছে মর্তের
কোন কোন মানুষ কবির স্তুতি গানে।
জলঢাকা, নীলফামারী।
কল্পপ্রিয় একটি প্রাণী কবি,
ঘরে বসে বসে কি অবলিলায় দুনিয়া চষে বেড়ায়
তুমুল সাওয়ারী হয়ে আলোকিত সব শব্দ ডানায়
সীমার প্রাচীর দেখেনি কোনদিন তার অবারিত পদরেখায়।
কল্পাশ্রয়ী জীব কবি
যতটুকু না দেখেছে নিজে
তারি সহস্রগুণ বেশি দেখিয়েছে পরম বিশ্বস্ততায়
চেতনার অনুভবে তার মুগ্ধ ভক্তকে।
দেখ, দেখ কি সহজে যুক্তিতর্কের জাল কেটে, কার্যকারণ
সম্পর্ককে ভীষণ ডিঙিয়ে এখনো ( বিজ্ঞানমনস্ক যুগ) বিশ্বসের
বীজ বুনে চলে মানুষের পাথর মনে- ইনিয়ে বিনিয়ে বলা কথায়
নিজে যা কোনদিন দেখেনি তাই লেখে
অথবা লিখেও নিজেই বোঝেনি কোনদিন তার মানে-
তবুও কৌতুহল বাড়ে মানুষের তার প্রতি
তবুও কংক্রিট ভেঙে বিশ্বাসের ঢল নামে অতি, তার প্রতি
কি অদ্ভুত ঈশ্বর অনুমোদিত এক জীব
‘‘ কবি যা রচে তাই সত্য
ঘটে যা তার সব সত্য নয়।”
কবির মুখে স্বীয় স্তুতি শোনার জন্য স্বর্গের দেবতা সব
উন্মুখ হয়ে আছে, দেবতা জানে তার মানে
অমৃত পান করে দেবতা যে টুকু অমরত্ব পেয়েছে
তারি চেয়ে বেশি অমরত্ব লভেছে মর্তের
কোন কোন মানুষ কবির স্তুতি গানে।
জলঢাকা, নীলফামারী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন