কাজী নিয়ামুল ইসলাম:
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলায় ২০০৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর গড়ে ওঠে ‘প্রথমা রঙ্গমঞ্চ’। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এক ডজনেরও বেশি নাটক মঞ্চস্থ করে দলটি। সাংস্কৃতিক কর্মী সালাহ উদ্দিন মাহমুদের প্রচেষ্টায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও বেশ সুনাম অর্জন করে প্রথমা রঙ্গমঞ্চ।
প্রথমে সালাহ উদ্দিন মাহমুদের লেখা হাস্যরসাত্মক নাটক দিয়ে শুরু। মহড়া চলে পৌর মার্কেটের ছাদে। নারী নাট্যকর্মী না থাকায় কোন নারী চরিত্র ছিলনা। ২০০৮ সালে কালকিনি শিল্পকলা একাডেমীর বৈশাখী মেলা মঞ্চে সালাহ উদ্দিন মাহমুদের রচনা ও পরিচালনায় ‘মুকুট বাবার মাজার’ নাটক প্রথম মঞ্চস্থ হয়। এরপর সালাহ উদ্দিন মাহমুদের রচনায় কাজী নিয়ামূল ইসলাম, এইচ এম মিলন, জাহিদ হাসান, বি এ কে মামুন, মেহেদী হাসান, মাইনুল ইসলাম ও নাফিজ সিদ্দিকী তপুর পরিচালনায় আ.জ.ম কামালের নির্দেশনায় ‘ঘৃণা নয় ভালোবাসা চাই’, ‘আলোর পথে’,‘ ডিসকো ফকির’,‘ কালচারাল ফ্যামিলি’,‘বোকার হদ্দ’,‘ঘাতক’,‘যুদ্ধাপরাধী’,‘কাপুরুষ’ ও ‘মুক্তি’সহ বেশ কয়েকটি নাটক মঞ্চস্থ হয়।
এছাড়া লিয়াকত আলী লাকীর ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার’,সেলিম আল দীনের ‘বাসন’,মমতাজ জামানের ‘মুক্তির জননী’,এস.এম সোলায়মানের‘ক্ষ্যাপা পাগলার প্যাচাল’,মান্নান হীরার‘ফেরারী নিশান’ ও মলিয়েঁরের ‘পেজগী’ মঞ্চস্থ হয়। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে পটুয়াখালীর ভান্ডারিয়ায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের আমন্ত্রণে‘ঘাতক’মঞ্চস্থ হয়। একই বছর মার্চ মাসে যশোরে ওয়ার্ল্ড ভিশনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ‘মুক্তি’ নাটক মঞ্চস্থ করে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। কিন্তু অভাব দেখা দেয় স্থান ও অর্থের। এগিয়ে আসে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ-কালকিনি এডিপি, প্রেসক্লাব,শিল্পকলা একাডেমি,সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজ, মো: খালেকুজ্জামান,মো: মনিরুজ্জামান, মসিউর রহমান সবুজ, শহীদ খান ও খায়রুল আলমসহ অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। পূর্ণোদ্যমে এগিয়ে যেতে থাকে প্রথমা রঙ্গমঞ্চ। উপজেলার যেকোন অনুষ্ঠানে নাটক পরিবেশনের জন্য ডাক পরে দলটির।
প্রথমা রঙ্গমঞ্চের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে এর পরিচালক সালাহ উদ্দিন মাহমুদ জানান,‘শূন্য থেকে শুরু করেছিলাম। আজ একটা অবস্থানে পৌঁছতে পেরেছি। কালকিনির নাট্যাঙ্গণ তার প্রাণ ফিরে পেয়েছে। কিন্তু এখানে কোন অডিটোরিয়াম নেই। আশা করি সে স্বপ্ন একদিন পূরণ হবে। আমরা থেমে থাকবো না।’
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলায় ২০০৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর গড়ে ওঠে ‘প্রথমা রঙ্গমঞ্চ’। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এক ডজনেরও বেশি নাটক মঞ্চস্থ করে দলটি। সাংস্কৃতিক কর্মী সালাহ উদ্দিন মাহমুদের প্রচেষ্টায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও বেশ সুনাম অর্জন করে প্রথমা রঙ্গমঞ্চ।
প্রথমে সালাহ উদ্দিন মাহমুদের লেখা হাস্যরসাত্মক নাটক দিয়ে শুরু। মহড়া চলে পৌর মার্কেটের ছাদে। নারী নাট্যকর্মী না থাকায় কোন নারী চরিত্র ছিলনা। ২০০৮ সালে কালকিনি শিল্পকলা একাডেমীর বৈশাখী মেলা মঞ্চে সালাহ উদ্দিন মাহমুদের রচনা ও পরিচালনায় ‘মুকুট বাবার মাজার’ নাটক প্রথম মঞ্চস্থ হয়। এরপর সালাহ উদ্দিন মাহমুদের রচনায় কাজী নিয়ামূল ইসলাম, এইচ এম মিলন, জাহিদ হাসান, বি এ কে মামুন, মেহেদী হাসান, মাইনুল ইসলাম ও নাফিজ সিদ্দিকী তপুর পরিচালনায় আ.জ.ম কামালের নির্দেশনায় ‘ঘৃণা নয় ভালোবাসা চাই’, ‘আলোর পথে’,‘ ডিসকো ফকির’,‘ কালচারাল ফ্যামিলি’,‘বোকার হদ্দ’,‘ঘাতক’,‘যুদ্ধাপরাধী’,‘কাপুরুষ’ ও ‘মুক্তি’সহ বেশ কয়েকটি নাটক মঞ্চস্থ হয়।
এছাড়া লিয়াকত আলী লাকীর ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার’,সেলিম আল দীনের ‘বাসন’,মমতাজ জামানের ‘মুক্তির জননী’,এস.এম সোলায়মানের‘ক্ষ্যাপা পাগলার প্যাচাল’,মান্নান হীরার‘ফেরারী নিশান’ ও মলিয়েঁরের ‘পেজগী’ মঞ্চস্থ হয়। ২০১১ সালের জানুয়ারিতে পটুয়াখালীর ভান্ডারিয়ায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের আমন্ত্রণে‘ঘাতক’মঞ্চস্থ হয়। একই বছর মার্চ মাসে যশোরে ওয়ার্ল্ড ভিশনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ‘মুক্তি’ নাটক মঞ্চস্থ করে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। কিন্তু অভাব দেখা দেয় স্থান ও অর্থের। এগিয়ে আসে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ-কালকিনি এডিপি, প্রেসক্লাব,শিল্পকলা একাডেমি,সৈয়দ আবুল হোসেন কলেজ, মো: খালেকুজ্জামান,মো: মনিরুজ্জামান, মসিউর রহমান সবুজ, শহীদ খান ও খায়রুল আলমসহ অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। পূর্ণোদ্যমে এগিয়ে যেতে থাকে প্রথমা রঙ্গমঞ্চ। উপজেলার যেকোন অনুষ্ঠানে নাটক পরিবেশনের জন্য ডাক পরে দলটির।
প্রথমা রঙ্গমঞ্চের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে এর পরিচালক সালাহ উদ্দিন মাহমুদ জানান,‘শূন্য থেকে শুরু করেছিলাম। আজ একটা অবস্থানে পৌঁছতে পেরেছি। কালকিনির নাট্যাঙ্গণ তার প্রাণ ফিরে পেয়েছে। কিন্তু এখানে কোন অডিটোরিয়াম নেই। আশা করি সে স্বপ্ন একদিন পূরণ হবে। আমরা থেমে থাকবো না।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন