সালাহ উদ্দিন মাহমুদ:
যাদের আত্মত্যাগে আমাদের প্রিয় স্বদেশ আজ স্বাধীন। আমরা তাদের কতটুকু সম্মান করতে পেরেছি। এ প্রশ্ন সবার কাছে। কেননা স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরও শহীদ এম নুরুল ইসলামের কোন স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি তাঁর পৈত্রিক বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঁশগাড়ী( পরিপত্তর) গ্রামে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে তাঁর নাম। স্থানীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বা সড়কের নামকরণ করা হয়নি তাঁর নামে। এমনকি ২৪ সেপ্টেম্বর তাঁর মৃত্যু দিনেও স্মরণ করতে পারিনি তাঁকে। তবেকি আমরা তাঁকে ভুলতে বসেছি?
উপজেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে পরিপত্তর গ্রামে গিয়ে কথা হয় শহীদ বীর বিক্রমের ভাই মুক্তিযোদ্ধা আঃ কুদ্দুস শিকদারের সাথে। ভাইয়ের স্মৃতি চারণ করতে গিয়ে কান্না ভেজা কন্ঠে জানান অনেক অজানা কথা। তাঁরা চার ভাই মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। এক ভাই শহীদ হয়েছেন। তাদের বাবার নাম লাল মিয়া শিকদার। মা জহুরা বেগম।
শহীদ বীর বিক্রম এম নুরুল ইসলাম বিবাহিত ছিলেন। স্ত্রীর নাম ফাতেমা বেগম। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে। শহীদ এম নুরুল ইসলাম চাকরি করতেন ইপিআরে। ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন পিলখানা ইপিআর হাসপাতালে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ভয়াবহ কালোরাতে পিলখানা ইপিআর হাসপাতালে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বোরোচিত হামলার একজন প্রত্যক্ষ সাক্ষী। পাকিস্তানী হাবিলদার শফি তাকে আক্রমন করে। তিনি অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে কৌশলে পাকিস্তানী হাবিলদারকে আটক করে রাইফেলটি কেড়ে নেন। হাবিলদার শফিকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হামাগুড়ি দিয়ে ময়লার ড্রেনে ডুকে পড়েন। হানাদার বাহিনী টের পেয়ে ড্রেনের মুখে গুলি চালায়। নুরুল ইসলাম ড্রেনের ভেতর দিয়ে পিলখানার এক নম্বর গেটের কাছে এসে পাহাড়ারত পাকিস্তানি সৈনিকদের মুভমেন্ট লক্ষ্য করে ড্রেন থেকে বের হয়ে বাঙ্গালী ডাঃ মেজর এমএ রশিদের বাসায় পৌঁছান। এমএ রশিদের পরামর্শে আত্মরক্ষার্থে পাক হাবিলদার শফিকে ছেড়ে দেন।
নুরুল ইসলামের অপর সহদর পাকিস্তান সেনা সদস্য সিরাজুল হক শিকদার । তিনি করাচি যাওয়ার জন্য ঢাকা ক্যান্টনম্যান্ট ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকে তাকে কৌশলে বের করে আনেন। এবং অপর সহদর এসএম আবু তাহেরকে হাজারিবাগ থেকে এনে নারায়ণগঞ্জ টার্মিনালে পৌঁছান। সেখানে কয়েকশত নির্যাতিত ও আশ্রয়হীন মানুষকে সাথে নিয়ে নাটকীয়ভাবে একটি স্টিমার দখল করে মাদারীপুরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। চালকের অভাবে নিজেই স্টিমার চালানোর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু জ্বালানির অভাবে শরীয়তপুর জেলার গোসাইর হাট উপজেলার পট্টি ঘাটে স্টিমার থামান। বাঙালীদের স্টিমার দেখে সেখানে লোক জড়ো হতে থাকলে তিনি সবার উদ্দেশ্যে ঢাকার গণহত্যার বিবরণ দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আহ্বানে যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য ডাক দেন।
পরে নিজের এলাকায় এসে মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের চেয়ারম্যান কর্ণেল শওকত আলীর সহায়তায় সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য সীমান্ত এলাকায় চলে যান। সেখানে এ্যাডভোকেট মতিউর রহমানের সহায়তায় যুদ্ধ চালিয়ে চান। এসময় তিনি ৯নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল, ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ ফজলুল হক, মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস আহমেদ, মেজর এম শাজাহান ওমর বীর উত্তম ও মেজর জেনারেল এএসএম নাসিম বীর বিক্রমের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। কিছুদিন পর সীমান্ত এলাকা ছেড়ে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ ঘাট এলাকায় এসে পাক সেনাদের সাথে যুদ্ধ করে গানবোট ডুবিয়ে দেন। এপ্রিল মাসে বরিশালের শিকারপুর এলাকায় নয় নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিলের পরামর্শে বিশেষ অপারেশনে প্রায় পঞ্চাশ জন পাকসেনাকে হত্যা করেন। এবং সেখানে কিছুদিন অসুস্থ্য মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা প্রদান করেন। ৩০ জুলাই সংগীয় ফোর্স নিয়ে শ্রীপুর বিওপি দখল করেন। ১৫ সেপ্টেম্বর অপারেশন চালিয়ে খুলনার পারুলিয়া ব্রীজ ধবংস করেন। ১৯ সেপ্টেম্বর মাদারীপুরের সিএনবি এলাকায় পাক আর্মি অ্যাম্বুশ করলে তার পরিচালনায় বিশ জন রাজাকার, তিন জন পাক আর্মি হত্যা করেন। এ সময় আট জন রাজাকার আটক, সাতটি রাইফেল ও কয়েক বাক্স গুলি উদ্ধার করেন।
সবশেষে ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা- বরিশাল সড়কে পাকবাহিনীর যাতায়াতে বিঘœ ঘটানোর জন্য কালকিনির গোপালপুর ব্রীজে মাইন বিস্ফোরণ শেষে ফেরার পথে রাজাকার ও পাক আর্মির আক্রমণে বুলেট বিদ্ধ হয়ে শাহাদাত বরণ করেন। তাঁর রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। কিন্তু তার লাশ কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মুক্তিযুদ্ধে সাহস ও বীরত্ব প্রদর্শণের জন্য শহীদ এম নুরুল ইসলামকে মরণোত্তর বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৩ সালে সরকারি গেজেট অনুযায়ি তাঁর বীরত্বভূষণ সনদ নম্বর ১০৪। এসব এখন কেবলি ইতিহাস। স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও তাঁকে স্মরণ করে রাখার মত কোন স্তম্ভ বা স্থাপনা তৈরি হয়নি। নিজ একালায় একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোন স্থাপনার নামকরণও করা হয়নি তাঁর নামে। শুধু গত ৯ এপ্রিল সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন খাসের হাট-পরিপত্তর সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করেন। এলাকাবাসীর দাবি প্রস্তাবিত আড়িয়াল খাঁ সেতুর নামকরণ তার নামে করা হোক।
শহীদ এম নুরুল ইসলামের ছেলে কাওছার আহমেদ বলেন,‘দেশের স্বাধীনতার জন্য আমার বাবা জীবন উৎসর্গ করেছেন। এজন্য আমি গর্বিত। আমার বাবা শহীদ হওয়ার পর আমাকে ও আমার বোনকে আমার চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক শিকদারই লালন পালন করেছেন। আমাদের পুরো পরিবার মুক্তিযুদ্ধ করেছে। আমার চাচারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। এটা আমার জন্য বড় ধরণের প্রাপ্তি।’
যাদের আত্মত্যাগে আমাদের প্রিয় স্বদেশ আজ স্বাধীন। আমরা তাদের কতটুকু সম্মান করতে পেরেছি। এ প্রশ্ন সবার কাছে। কেননা স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরও শহীদ এম নুরুল ইসলামের কোন স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি তাঁর পৈত্রিক বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঁশগাড়ী( পরিপত্তর) গ্রামে। বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে তাঁর নাম। স্থানীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বা সড়কের নামকরণ করা হয়নি তাঁর নামে। এমনকি ২৪ সেপ্টেম্বর তাঁর মৃত্যু দিনেও স্মরণ করতে পারিনি তাঁকে। তবেকি আমরা তাঁকে ভুলতে বসেছি?
উপজেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে পরিপত্তর গ্রামে গিয়ে কথা হয় শহীদ বীর বিক্রমের ভাই মুক্তিযোদ্ধা আঃ কুদ্দুস শিকদারের সাথে। ভাইয়ের স্মৃতি চারণ করতে গিয়ে কান্না ভেজা কন্ঠে জানান অনেক অজানা কথা। তাঁরা চার ভাই মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। এক ভাই শহীদ হয়েছেন। তাদের বাবার নাম লাল মিয়া শিকদার। মা জহুরা বেগম।
শহীদ বীর বিক্রম এম নুরুল ইসলাম বিবাহিত ছিলেন। স্ত্রীর নাম ফাতেমা বেগম। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে। শহীদ এম নুরুল ইসলাম চাকরি করতেন ইপিআরে। ১৯৭১ সালে কর্মরত ছিলেন পিলখানা ইপিআর হাসপাতালে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ভয়াবহ কালোরাতে পিলখানা ইপিআর হাসপাতালে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বোরোচিত হামলার একজন প্রত্যক্ষ সাক্ষী। পাকিস্তানী হাবিলদার শফি তাকে আক্রমন করে। তিনি অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে কৌশলে পাকিস্তানী হাবিলদারকে আটক করে রাইফেলটি কেড়ে নেন। হাবিলদার শফিকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হামাগুড়ি দিয়ে ময়লার ড্রেনে ডুকে পড়েন। হানাদার বাহিনী টের পেয়ে ড্রেনের মুখে গুলি চালায়। নুরুল ইসলাম ড্রেনের ভেতর দিয়ে পিলখানার এক নম্বর গেটের কাছে এসে পাহাড়ারত পাকিস্তানি সৈনিকদের মুভমেন্ট লক্ষ্য করে ড্রেন থেকে বের হয়ে বাঙ্গালী ডাঃ মেজর এমএ রশিদের বাসায় পৌঁছান। এমএ রশিদের পরামর্শে আত্মরক্ষার্থে পাক হাবিলদার শফিকে ছেড়ে দেন।
নুরুল ইসলামের অপর সহদর পাকিস্তান সেনা সদস্য সিরাজুল হক শিকদার । তিনি করাচি যাওয়ার জন্য ঢাকা ক্যান্টনম্যান্ট ট্রানজিট ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকে তাকে কৌশলে বের করে আনেন। এবং অপর সহদর এসএম আবু তাহেরকে হাজারিবাগ থেকে এনে নারায়ণগঞ্জ টার্মিনালে পৌঁছান। সেখানে কয়েকশত নির্যাতিত ও আশ্রয়হীন মানুষকে সাথে নিয়ে নাটকীয়ভাবে একটি স্টিমার দখল করে মাদারীপুরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। চালকের অভাবে নিজেই স্টিমার চালানোর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু জ্বালানির অভাবে শরীয়তপুর জেলার গোসাইর হাট উপজেলার পট্টি ঘাটে স্টিমার থামান। বাঙালীদের স্টিমার দেখে সেখানে লোক জড়ো হতে থাকলে তিনি সবার উদ্দেশ্যে ঢাকার গণহত্যার বিবরণ দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আহ্বানে যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য ডাক দেন।
পরে নিজের এলাকায় এসে মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের চেয়ারম্যান কর্ণেল শওকত আলীর সহায়তায় সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য সীমান্ত এলাকায় চলে যান। সেখানে এ্যাডভোকেট মতিউর রহমানের সহায়তায় যুদ্ধ চালিয়ে চান। এসময় তিনি ৯নং সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিল, ফ্লাইট সার্জেন্ট মোঃ ফজলুল হক, মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস আহমেদ, মেজর এম শাজাহান ওমর বীর উত্তম ও মেজর জেনারেল এএসএম নাসিম বীর বিক্রমের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। কিছুদিন পর সীমান্ত এলাকা ছেড়ে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ ঘাট এলাকায় এসে পাক সেনাদের সাথে যুদ্ধ করে গানবোট ডুবিয়ে দেন। এপ্রিল মাসে বরিশালের শিকারপুর এলাকায় নয় নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর এমএ জলিলের পরামর্শে বিশেষ অপারেশনে প্রায় পঞ্চাশ জন পাকসেনাকে হত্যা করেন। এবং সেখানে কিছুদিন অসুস্থ্য মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা প্রদান করেন। ৩০ জুলাই সংগীয় ফোর্স নিয়ে শ্রীপুর বিওপি দখল করেন। ১৫ সেপ্টেম্বর অপারেশন চালিয়ে খুলনার পারুলিয়া ব্রীজ ধবংস করেন। ১৯ সেপ্টেম্বর মাদারীপুরের সিএনবি এলাকায় পাক আর্মি অ্যাম্বুশ করলে তার পরিচালনায় বিশ জন রাজাকার, তিন জন পাক আর্মি হত্যা করেন। এ সময় আট জন রাজাকার আটক, সাতটি রাইফেল ও কয়েক বাক্স গুলি উদ্ধার করেন।
সবশেষে ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা- বরিশাল সড়কে পাকবাহিনীর যাতায়াতে বিঘœ ঘটানোর জন্য কালকিনির গোপালপুর ব্রীজে মাইন বিস্ফোরণ শেষে ফেরার পথে রাজাকার ও পাক আর্মির আক্রমণে বুলেট বিদ্ধ হয়ে শাহাদাত বরণ করেন। তাঁর রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। কিন্তু তার লাশ কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মুক্তিযুদ্ধে সাহস ও বীরত্ব প্রদর্শণের জন্য শহীদ এম নুরুল ইসলামকে মরণোত্তর বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৩ সালে সরকারি গেজেট অনুযায়ি তাঁর বীরত্বভূষণ সনদ নম্বর ১০৪। এসব এখন কেবলি ইতিহাস। স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও তাঁকে স্মরণ করে রাখার মত কোন স্তম্ভ বা স্থাপনা তৈরি হয়নি। নিজ একালায় একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোন স্থাপনার নামকরণও করা হয়নি তাঁর নামে। শুধু গত ৯ এপ্রিল সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন খাসের হাট-পরিপত্তর সড়কটি তাঁর নামে নামকরণ করেন। এলাকাবাসীর দাবি প্রস্তাবিত আড়িয়াল খাঁ সেতুর নামকরণ তার নামে করা হোক।
শহীদ এম নুরুল ইসলামের ছেলে কাওছার আহমেদ বলেন,‘দেশের স্বাধীনতার জন্য আমার বাবা জীবন উৎসর্গ করেছেন। এজন্য আমি গর্বিত। আমার বাবা শহীদ হওয়ার পর আমাকে ও আমার বোনকে আমার চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক শিকদারই লালন পালন করেছেন। আমাদের পুরো পরিবার মুক্তিযুদ্ধ করেছে। আমার চাচারাও বীর মুক্তিযোদ্ধা। এটা আমার জন্য বড় ধরণের প্রাপ্তি।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন