নুরুদ্দিন আহমেদ:
শশীকর শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কবি দুলাল সরকার ‘গাঙচিল সাহিত্য পদক-২০১২’ লাভ করেছেন।
কবি দুলাল সরকার ১৯৫৩ সালের ০৮ আগস্ট মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের শশীকর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কানাইলাল সরকার ও মা সাবিত্রী দেবী।
দর্শনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তেকে পুণরায় বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা জীবন শেষে কবিতার টানে চলে আসেন মাটি ও মানুষের কাছে। অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন শশীকর শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ে।
সাহিত্য কর্মের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৯৬ সালে কবি জসিম উদ্দীন পুরস্কার লাভ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে- ‘আছে প্রেম আছে ক্রোধ’, ‘নারীকে ছোঁব না, ফুলকে ছোঁব না’, ‘আমি বিরুদ্ধে দাঁড়াব’, ‘আজ দোয়েলের জন্মোৎসব’, ‘লজ্জিত সুন্দর’, ‘যে মেঘে রোদের রেণ, ‘আউশের নীলজল’, ‘আগুনের ডালপালা’ ও ‘ভালোবাসার পদাবলি’।
গত ২৮ জানুয়ারি ২০১২ ঢাকার আগারগাঁও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র মিলনায়তনে কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর হাতে পদক তুলে দেন। এসময় কবি মহাদেব সাহা, আসলাম সানী ও রেজাউদ্দিন স্টালিন উপস্থিত ছিলেন।
শশীকর শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক কবি দুলাল সরকার ‘গাঙচিল সাহিত্য পদক-২০১২’ লাভ করেছেন।
কবি দুলাল সরকার ১৯৫৩ সালের ০৮ আগস্ট মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের শশীকর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কানাইলাল সরকার ও মা সাবিত্রী দেবী।
দর্শনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভের পর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় তেকে পুণরায় বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা জীবন শেষে কবিতার টানে চলে আসেন মাটি ও মানুষের কাছে। অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন শশীকর শহীদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ে।
সাহিত্য কর্মের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৯৬ সালে কবি জসিম উদ্দীন পুরস্কার লাভ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে- ‘আছে প্রেম আছে ক্রোধ’, ‘নারীকে ছোঁব না, ফুলকে ছোঁব না’, ‘আমি বিরুদ্ধে দাঁড়াব’, ‘আজ দোয়েলের জন্মোৎসব’, ‘লজ্জিত সুন্দর’, ‘যে মেঘে রোদের রেণ, ‘আউশের নীলজল’, ‘আগুনের ডালপালা’ ও ‘ভালোবাসার পদাবলি’।
গত ২৮ জানুয়ারি ২০১২ ঢাকার আগারগাঁও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র মিলনায়তনে কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর হাতে পদক তুলে দেন। এসময় কবি মহাদেব সাহা, আসলাম সানী ও রেজাউদ্দিন স্টালিন উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন